অশ্বমেধ যজ্ঞে একটা তেজস্বী ঘোড়া ছেড়ে দেয়া হত রাজ্য বিস্তারের লক্ষ্যে। যতদূর ঘোড়া যেত তার সবটা যজ্ঞকারী রাজার হয়ে যেত, আর কোন রাজা সে ঘোড়া আটকালে তার সাথে হত যুদ্ধ।
অনেক টা তেমন কর্মই আজকাল মন নিয়ে হয়। মন ছেড়ে দেয়া হয় যথেচ্ছা বিচরণ করতে, এরপর যে সেই মন আটকাবে তার সাথেই হবে সন্ধি মানে অশ্বমেধের উল্টোটা । মন অধিকার করবার যোগ্যতা? ধুর ছাই সে বালাইর আজকাল কারোর দরকারই পড়েনা।
পার্থক্য শুধু অশ্বমেধে আহুতি দেয়া হত অশ্বের মেদ আর এ যজ্ঞে আহুতি হয় ভালবাসার...
অনেক টা তেমন কর্মই আজকাল মন নিয়ে হয়। মন ছেড়ে দেয়া হয় যথেচ্ছা বিচরণ করতে, এরপর যে সেই মন আটকাবে তার সাথেই হবে সন্ধি মানে অশ্বমেধের উল্টোটা । মন অধিকার করবার যোগ্যতা? ধুর ছাই সে বালাইর আজকাল কারোর দরকারই পড়েনা।
পার্থক্য শুধু অশ্বমেধে আহুতি দেয়া হত অশ্বের মেদ আর এ যজ্ঞে আহুতি হয় ভালবাসার...
0 comments:
Post a Comment