Monday 29 June 2015

God once spoke to people by name
The sun once imparted its flame
One impulse persists as our breath
The other persists as our faith

-Robert Frost

Pain Of Love- Tokio Hotel

The pain of love
Won't break us up
We don't need your salvation
The pain of love 
Will never stop
We are our own creation
The pain of love
Lives in our hearts
It's deeper than the ocean
The pain of love
Waits in the dark
We take it in slow motion

And we go on
And we go on and on and on and on
We don't belong
We don't belong, belong, belong
To any one 

The pain of love will last forever
Promise me
Promise me
We'll celebrate the pain together
The pain of love, love, love

The pain of love
In all of us
It hits you like a hammer
The pain of love
We can't turn off
Let's celebrate the drama
The pain of love
Don't let us crush
We will be all forgiven
The pain of love
I wanna tough
Without it's not worth livin'

We climb the mountains
Walk the deserts
For our love
Let's make a pact tonight
So we can feel
This pain of love forever


"ভুল করে কভু আসিলে স্মরণে
অমনি তা যেয়ো ভুলি

যদি ভুল করে কখনো এ মোর 
বাতায়ন যায় খুলি
বন্ধ করিয়া দিও পুন:তায়!
তোমার জাফরি- ফাঁকে
খুঁজো না তাহারে গগন-আঁধারে
মাটিতে পেলে না যাকে...."


-কাজী নজরুল ইসলাম

(বাতায়ন পাশে গুবাক তরুর সারি)

অনেক অভিমান



ঐ বৃষ্টিধারা সে তো আমার নয় 
বৃষ্টি শুধু মেঘের ব্যথা বয় 
মেঘ দলের বন্ধু সে যে মেঘের মেঘদূত 
আমার বন্ধু কেউ হল না আজো 
আমার মত কেউ কি আমায় বোঝো 
তোমরা সবাই আলোয় থাক , 
আমি একা আঁধারের রাজপুত 

তাই তোমার প্রতি বৃষ্টি আমার অনেক অভিমান 
দিলাম আড়ি তোমার জলে করব না আর স্নান 

মেঘের ব্যথায় বৃষ্টি যখন অশ্রু হয়ে ঝরে 
আমারও যে ভেজা চোখে কাউকে মনে পড়ে 
কারো জন্য বুকের ভেতর ভীষণ পিছুটান 
তবু আমি একাই ভাল থাকুক ব্যবধান 
তাই তোমার প্রতি বৃষ্টি আমার অনেক অভিমান 
বুকের ভেতর কান্না শুরু চোখে অবসান..... 

বৃষ্টি যদি শুধুই মেঘের বন্ধু হয় তবে 
একাকীত্বই না হয় আজ আমার বন্ধু হবে 
আমি থাকব স্মৃতি হয়ে আঁধার অভিজ্ঞান 
বৃষ্টি বাঁচুক মেঘের মাঝে করুক মেঘের ধ্যান 
তাই তোমার প্রতি বৃষ্টি আমার অনেক অভিমান 
থাকো তুমি মেঘের কাছেই ঢাকো অংশুমান.......

যে ভালবাসা যত গোপন , সে ভালবাসা তত গভীর | আর ভালবাসা যেখানে গভীর , নত হওয়া সেখানে গৌরবের... 
-রবি ঠাকুর

হুমায়ূন আহমেদ কে নিয়ে....

হুমায়ুন আহমেদ কে নিয়ে বিতর্কের শেষ নেই। একদল তাঁর অন্ধ ভক্ত এমনই যে তাকে বিশ্বের সেরা লেখক বলতেও এরা দ্বিতীয় বার ভাবে না, অন্যদল চরম বিদ্বেষী এতটাই যে মনে হয় স্যারের বাড়ির ইয়ের বর্জ্য সব এদের উঠোনে গিয়ে পরে। 
আমি এ দুটোর কোনটাই নই। 
ওনার অনেক অনেক লেখা পড়ে আমি জাস্ট "থ" মেরে গিয়েছি... অসাধারণ এর চেয়েও বেশি মনে হয়েছে। 
হাসতে হাসতে ডিগাবাজি খেয়ে উলটে পড়েছি, আবার কান্না আটকাতে চোখ মুখ শক্ত করে বসে থেকেছি...
কিছু লেখা আবার প্রচন্ড হতাশ করেছে, সস্তা মনে হয়েছে, চাপে পড়ে বা জাস্ট লিখতে হবে বলেই লিখে আস্ত একটা বই ছাপিয়ে দিয়েছেন এমন মনে হয়েছে।

আমি মুগ্ধ হয়েছি, বিরক্ত হয়েছি।
তারিফ করেছি, কপাল কুঁচকে থেকেছি।
কিন্তু আমার অন্ধ আবেগ আসেনি, ভ্রান্ত বিদ্বেষ আসেনি।

অনেকে আবার লেখক হুমায়ুনের সাথে ব্যক্তি হুমায়ুনকে, তার দাম্পত্য জীবন কে শরবত বানিয়ে ফেলেন।
আমি এই বাতিকটায়ও আক্রান্ত নই।
যারা এ রোগের রোগী তাদের ও আমি হুমায়ুন প্রসংগে এড়িয়ে চলি।
এরা কোন কথা বুঝতে চাইবে না। শুধু শুধু আমার গুষ্টি উদ্ধার করে দেবে তাই।

আমি সাহিত্যের সুধা টা চেখে দেখতে ভালবাসি। আর সাহিত্যের বিশাল সাম্রাজ্যে "হুমায়ুন আহমেদ" একটা বিরাট সুসমৃদ্ধ রাজ্যের নাম। পরিব্রাজক হিসেবে এ রাজ্যে ঢুঁ মারাটাও আমার কর্তব্যের মধ্যে পড়ে। তা নইলে যে অনেক কিছু অজানা থেকে যাবে।
এজন্য হুমায়ুন প্রেমিক হতে হয়না।
আগ্রহই যথেষ্ট বলে বোধ করি। আর আগ্রহ উদ্রেকের প্রায় সমস্ত উপাদানই এ রাজ্যে আছে।
আর একটা রাজ্যের সব কিছুই যে অতুলনীয়, মোহনিয়, প্রশংসাযোগ্য হবে এমন নমুনা তো পরাক্রমশালী মুঘল রাও দেখাতে পারেনি। ওদের ও তো কত সীমাবদ্ধতা ছিল।


হুমায়ুন আহমেদ যেমন ৮০-৯০ এর দশকের শহুরে মধ্যবিত্ত জীবনের টানা পোড়েন, মূল্যবোধের অদ্ভুত রকম স্পস্ট ছবি বার বার এঁকেছেন তেমনি একেবারে গ্রামীণ জীবন ধারার সাথেও আলাপ করিয়ে এনেছেন একি নৈপুণ্যে।
এত এত এত অসাধারণ সব চরিত্র, প্রেক্ষাপট, সময়, বিষয়বস্তু, কাহিনী, কোন টা রেখে কোনটার প্রতি আলাদা করে ভাল লাগার কথা বলব! আবার শেষের দিকের কিছু লেখা বিরক্ত লেগেছে যে খুব সেটার লিস্টও না হয় না দিলাম :)
বলেও আসলে শেষ করা দুষ্কর সবকিছু।

আর একটা কথা সেই সকল পাঠক দের জন্যে যারা, রবীন্দ্রনাথ সহ বাংলা সাহিত্যের সেই সময়কার অনেক রথী- মহারথী এবং ওপার বাংলার সমরেশ-সুনীল-শীর্ষেন্দু এই ঘরানার বই পড়ে এসে হুমায়ুন কে যাচ্ছে তাই বলে বিজ্ঞ সাজেন।
সবারই তো একটা নিজস্বতা আছে, নয় কি?
হুমায়ুন যদি রবি ঠাকুর বা সুনীল- সমরেশের মতই লিখবেন তবে আর তিনি হুমায়ুন আহমেদ হতেন কি করে!! আপনারও হুমায়ুন কে পড়ার কি দরকার!! ওঁদের কেই পড়ুন না শুধু।
হুমায়ুন আহমেদ একটা নিজস্ব ধারা তৈরি করেছিলেন সেটাই বা কয়জনে পারে? যেমনটা করেছিলেন রবীন্দ্রনাথ।
আর আমার মনে হয় হুমায়ুন আহমেদের এই প্রায় ৩ শতাধিক বই লিখে যাওয়ার সবচেয়ে বড় অর্জন এটাই। নিজস্ব একটা ব্রান্ড/ ঘরানা তৈরি করতে পারা।
যদিও যে কারও দ্বিমত থাকতেই পারে।

পরিশেষে একটা কথা বলি, একচোখা পক্ষপাতিত্ব বা একরোখা বিদ্বেষ দুটোই কিন্তু খারাপ।
গোঁড়ামি সবক্ষেত্রেই বর্জনীয়।

বিঃ দ্রঃ জানিনা এই লেখার প্রতিক্রিয়া কি হবে। লেখকের অতিমাত্রায় ভক্তরা হয়তো কোন একটা ভুল ধরে বা সমালোচনা করেছি বলে আমার গুষ্টি উদ্ধার করে দেবেন।
আর বিদ্বেষী রা হয়ত আবার কেন প্রশংসা করলুম এই দোষ (!!!) ধরে আমাকে ধুয়ে দেবেন।

Sunday 28 June 2015

আমার আমি

প্রিয় রং- সাদা , কালো
যেখানেই যাই এ দুটো রং ছাড়া আর কোনো রং চোখে ধরে না | আমি বর্ণান্ধ :-P
প্রিয় রঙের মত আমার নিজের জগতটাও সাদা কালো | 

শখ- বই পড়া ও গান শোনা (মারাত্মক মাত্রায়) , ছবি তোলা, আর খানিকটা হাবিজাবি লেখালেখি |

আমি খেয়ালি এবং বেখেয়ালি দুটোই মারাত্মক পরিমাণে।

I am politely arrogant & frankly reserved too much......

I am absolutely UNPREDICTABLE 
& So much CAPRICIOUS ....

অনাহুত লোকের অনাবশ্যক কৌতুহল আমি নিবৃত্ত করিনা আর অহেতুক প্রশ্নের জবাব ও দেই না |

ভেঙ্গে চুড়ে চুরমার হয়ে যেতে পারি কিন্তু আত্মসম্মান চূর্ণ করতে পারিনা |

যে আমাকে দূরে সরায়, তাকে আমিও দূরে সরাই | আর যাকে আমি একবার দূরে সরাই তাকে আর কখনই কাছে টানি না……

আমাকে যার প্রয়োজন পড়ে না , তাকে আমারও অপ্রয়োজনীয় মনে হয়...

ডাক শুনে কেউ আসুক বা নাই আসুক আমি একলা চলতেই বড্ড ভালবাসি.....

আমার আমিকে নিয়ে থাকতে ভালবাসি তবে অহংকারী নই | পার্থিব কোন ঐশ্বর্য্যে অহমবোধ নেই আমার |

আত্মকেন্দ্রিক কিছুটা কিন্তু স্বার্থপর নই মোটেও...

কখনও অজ্ঞানতাবশতও কোনো অন্যায় করে থাকলে অনুধাবন হওয়া মাত্র প্রায়শ্চিত্ত করতে যে কোনো শাস্তি মেনে নিতে রাজি আমি......

"ক্ষমা" শব্দটা আমার ব্যক্তিগত অভিধানে খুঁজে পাওয়ার চেষ্টা করাটা বৃথাই সময়ের অপচয়....

স্বার্থপর , মিথ্যেবাদী, অহংকারী এবং নিষ্ঠুর মানুষদের দুচক্ষে দেখতে পারিনা | মারাত্মক মাত্রায় ঘেন্না করি.....

অনেক কথা Express করেও ভীষন মাত্রায় Introvert আমি.... 

আমি স্থির মেজাজের জেদী, ঠান্ডা মাথার রাগী

আবেগ ভীষণ পরিমান কিন্তু প্রকাশ পরিমিত | কখনও বা প্রয়োজনের চেয়েও সীমিত |

প্রিয় জিনিসের ভাগ একটুও দিতে পারিনা , দিতেই যদি হয় তবে একেবারে পুরোটা ছেড়ে দেই....

সবচেয়ে দামী জিনিস আমি সবচেয়ে হেলায় হারাতে পারি।

আমার সহ্য ক্ষমতা অসহনীয় পর্যায়ের বলেই আমি জানি....

রাগ, জেদ দুটোই মাত্রার কয়েক লেভেল উপরে আমার....

উদাসীনতা রোগটা আমার মধ্যে প্রবল ভাবে বিদ্যমান..

ভালবাসার মানে

ভালবাসা মানে কাউকে শুধু মুখে হাজারবার ‪#‎ভালবাসি‬ বলা নয় | বরং তাকে সমস্ত সত্ত্বা দিয়ে অনুভব করা | অবচেতন মনেও সব সময় সব কিছুতে সেই মানুষটা কে মনে করা | এমনকি কখনও কখনও না ভেবে থাকবার চেষ্টা করেও না ভেবে থাকতে না পারা.......

চাওয়া পাওয়া

যে জিনিসের জন্য আমরা সবচাইতে আগ্রহভরে অপেক্ষা করি সে জিনিসটাই আমরা সবচেয়ে দেরীতে পাই...
আর যে জিনিস "পাবই" বলে ধরে নিয়ে বসে থাকি সেটাই আমরা অধিকাংশ সময় পাইনা...